মিলাদ শরীফে কিয়ামের প্রমাণ (Evidence of Resurrection in Milad Sharif)

মিলাদ শরীফে কিয়ামের প্রমাণ (Evidence of Resurrection in Milad Sharif)
কিয়াম অর্থাৎ দন্ডায়মান হওয়া ছয় প্রকার- জায়েয, ফরয, সুন্নাত, মুস্তাহাব, মাকরূহ ও হারাম। প্রত্যেক প্রকারের কিয়ামকে সনাক্ত করার নিয়ম আমি বাতলে দিচ্ছি, যার ফলে সহজেই বোঝা যাবে এ কিয়াম কি ধরণের। (১) পার্থিব প্রয়োজনে দাঁড়ানো জায়েয। এর হাজার হাজার উদাহরণ রয়েছে। যেমন :- দাঁড়িয়ে দালান তৈরী করা এবং   অন্যান্য দুনিয়াবী কাজকর্ম ইত্যাদি করা। কুরআন মাজীদে উল্লেখিত আছে- فَاِذَا قَصِيتِ الصَّلوةُ فَانْتَشِرُوْا فِى الْاَرْضِ (যখন জুমআর নামায হয়ে যাবে, তখন তোমরা জমিনে ছড়িয়ে পড়) না দাঁড়িয়ে ছড়িয়ে পড়া কখনও সম্ভব নয়। (২) পাঁচ ওয়াক্তিয়া ও ওয়াজিব নামাযে দাঁড়ানো ফরয। যেমন-  وَقُوْموْا لِلهِ قنِتِيْنَ আল্লাহর সামনে আনুগত্য প্রকাশ করত: দন্ডয়মান হও। অর্থাৎ যদি কোন লোক সামর্থ থাকা সত্তেও বসে আদায় করে, তাহলে নামায হবে না। (৩) নফল নামাযে দন্ডায়মান হওয়া মুস্তাহাব। অবশ্য বসেও জায়েয। তবে দাঁড়িয়ে পড়াতে ছওয়াব বেশী। (৪) কয়েকটি বিশেষ সময় দাঁড়ানো সুন্নাত- প্রথমতঃ ধর্মীয় মর্যাদাশীল জিনিসের সম্মানার্থে দাঁড়ানো। এ জন্য যমযমের পানি ও ওযুর অবশিষ্ট পানি  দাঁড়িয়ে পান করা সুন্নাত। হুযুর আলাইহিস সালামের রওযা পাকে উপস্থিত হওয়া যদি আল্লাহ …
Join